শুক্রবার দুপুরে নেত্রকোণা
জেলা শহরের নাগড়া মোড় এলাকায় মগড়া নদী থেকে পুলিশের হয়ে অজ্ঞাতনামা একটি ভাসমান
লাশ উদ্ধার করতে যেয়ে পানিতে ডুবে মারা গেছে ডোমের সহকারী। তার নাম আরশাদ আলী (৫০)
সে নেত্রকোণা সদর আধুনিক হাসপাতাল মর্গের
ডোম দিলীপ চন্দ্রের সহকারী ছিলেন। তার বাড়ি সদর উপজেলার লক্ষীগঞ্জ গ্রামে।এই
মৃত্যুর ঘটনায় থানায় অভিযোগ করেছেন আরশাদের স্ত্রী।
নেত্রকোণা সদর মডেল
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: আজিজুর রহমান জানিয়েছেন, আজ দুপুর পৌনে
১২টার দিকে শহরের নাগড়া মোড় এলাকায় মগড়া
নদীতে একটি ভেসে আসা লাশ উদ্ধারের তত্ত্বাবধান করছিলেন উপ-পুলিশ কর্মকর্তা (এস আই) জয়নাল। ভেসে আসা লাশটি উদ্ধার করতে নেত্রকোণা হাসপাতাল মর্গের ডোম দিলীপ চন্দ্রকে বললে দিলীপ তার সহকারী আরশাদ আলীকে নদীতে নামায়। আরশাদ আলী সাতড়ে লাশের কাছাকাছি যাওয়ার পরই অচেতন হয়ে পানিতে তলিয়ে যায়। দ্রুত আরশাদকে উদ্ধার করে নেত্রকোণা সদর আধুনিক হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক আরশাদকে মৃত ঘোষনা করেন বলে জানান ওসি ।
নদীতে একটি ভেসে আসা লাশ উদ্ধারের তত্ত্বাবধান করছিলেন উপ-পুলিশ কর্মকর্তা (এস আই) জয়নাল। ভেসে আসা লাশটি উদ্ধার করতে নেত্রকোণা হাসপাতাল মর্গের ডোম দিলীপ চন্দ্রকে বললে দিলীপ তার সহকারী আরশাদ আলীকে নদীতে নামায়। আরশাদ আলী সাতড়ে লাশের কাছাকাছি যাওয়ার পরই অচেতন হয়ে পানিতে তলিয়ে যায়। দ্রুত আরশাদকে উদ্ধার করে নেত্রকোণা সদর আধুনিক হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক আরশাদকে মৃত ঘোষনা করেন বলে জানান ওসি ।
নেত্রকোণা সদর
হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক (আর এম ও) নীলোৎপল তালুকদার
জানান, হাসপাতালে আনার আগেই আরশাদ আলীর মৃত্যু হয়েছে।
পানিতে সাতার কাটার সময় হৃদ রোগে আক্রান্ত হয়ে আরশাদ মারা যেতে পারে এমন ধারনার
কথা জানান আর এম ও।
ওসি আরো জানান,
আরশাদ মারা যাওয়ার ঘটনায় তার স্ত্রী সামিয়া আক্তারের লিখিত অভিযোগের প্রেক্ষিতে
থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। দুপুরেই
নদীতে ভেসে আসা লাশটিও উদ্ধার করা হয়।
ভেসে আসা অজ্ঞাতনামা লাশটি আদিবাসী জনজাতির। তার বয়স হবে আনুমানিক ৪০ বছর। এনিয়েও
থানায় অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
প্রতিবেদন : লাভলু
পাল চৌধুরী
No comments:
Post a Comment