বৃহস্পতিবার
বিকেলে কলেজ
কার্যালয়ে কেন্দুয়া
ডিগ্রী কলেজ
শিক্ষক পরিষদ
ও কলেজ
পরিচালনা
পরিষদের এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
পরিষদের এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
বৈঠকে
কলেজ পরিচালনা
পরিষদের সভাপতি
স্থানীয় সংসদ
সদস্য মঞ্জুর
কাদের কোরাইশী, কলেজের
অধ্যক্ষ উত্তম
কুমার কর, কেন্দুয়া
উপজেলা বেসরকারী
কলেজ শিক্ষক
কর্মচারী সমিতির
আহ্বায়ক রণেন
সরকার, কেন্দুয়া ডিগ্রী
কলেজ পরিচালনা
পরিষদের নির্বাচিত
অভিভাবক প্রতিনিধি
শাহজাহান তালুকদার, ফজলুর
রহমান, ওয়াহিদুজ্জামান খান
পাঠান, এমপি মনোনীত
প্রতিনিধি আশরাফ
উদ্দিন ভূঞা, অমলেশ
পন্ডিত সহ
কলেজের শিক্ষকরা
উপস্থিত ছিলেন।
এ
ব্যাপারে কেন্দুয়া
ডিগ্রী কলেজের
অধ্যক্ষ উত্তম
কুমার কর
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায়
জানান, কতিপয়
অশৃঙ্খল ছাত্ররা
তাদের ন্যাক্কারজনক
কর্মকান্ডের মাধ্যমে
কলেজের পরিবেশকে
নষ্ট করেছে। তাই আর
কোন ছাত্র
যাতে শিক্ষকদের
সাথে এমন
অসদাচরণ না
করে এবং
কলেজের সুশৃঙ্খল
পরিবেশ ফিরিয়ে
আনার জন্যই
দোষী ছাত্রদের
কলেজ থেকে
বহিস্কার ও
তাদের বিরুদ্ধে
মামলা করার
সিদ্ধান্ত নেয়া
হয়েছে।
এ
বিষয়ে কেন্দুয়া
থানার ভারপ্রাপ্ত
কর্মকর্তা (ওসি
তদন্ত) অভিরঞ্জন
দেব জানান, শিক্ষক
লাঞ্ছিতের ঘটনায়
থানায় অভিযোগ
দেয়া হয়েছে। তবে এখনও
মামলা হয়নি।
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার
সকালে কলেজের
ইংরেজী শিক্ষক
মো: আবুল
বাশার মিয়া
কাস পরীক্ষা
নেয়ার সময়
কলেজছাত্র সাজিম, আবুল
বাশার ও
রিয়াদ বারান্দায়
মোবাইল ফোনে
উচ্চস্বরে গান
বাজাচ্ছিল। এ সময়
শিক্ষক আবুল
বাশার তাদেরকে
গান বাজানো
নিষেধ করলে
ক্ষিপ্ত হয়ে
তারা ওই
শিক্ষককে গালিগালাজ
ও
এক পর্যায়ে
শারিরীকভাবে লাঞ্চিত
করে। বিষয়টি
অধ্যক্ষ সহ
সকল শিক্ষকের
নজরে গেলে
শিক্ষকরা উচ্ছৃঙ্খল
ওই ৩
ছাত্রকে জিজ্ঞাসাবাদ
করতে যায়। এ সময়
অভিযুক্ত ছাত্ররা
অধ্যক্ষ সহ
সকল শিক্ষকদের
প্রাণনাশের হুমকি
দেয়।
এমনকি কলেজ
শিক্ষক পরিষদের
সাধারণ সম্পাদক
প্রভাষক মাহফুজুল
হক ভূঞাকে
দেশীয় ধারালো
অস্ত্র দিয়ে
আঘাত করতে
উদ্যত হয় এবং
কলেজে ত্রাসের
সৃষ্টি করে
।
পরে শিক্ষকরা
সাধারণ ছাত্র
ও পুলিশের
সহযোগিতায় তাদের
কবল থেকে
রক্ষা পায়।
এ
ঘটনায় কলেজের
শিক্ষকরা ঘটনার
দিন থেকে
ক্লাস বর্জন
করে আসছিল।
পোষ্ট : বাংলাদেশ সময় : বৃহস্পতিবার রাত ১১ : ৫৫ মিনিট, ১১ অক্টোবর, ২০১২।
No comments:
Post a Comment