হয়েছে। এদিকে এলাকাবাসী অভিযোগ করেছে, শিশুটি মারা যাওয়ার পর থেকেই স্থানীয় একটি প্রভাবশালী মহল ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে।
মোহনগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ শহিদুল্লাহ জানিয়েছেন, বুধবার বিকালে আব্দুল হেকিম তার ছেলে মারুফের ভাঙ্গা
পা
চিকিৎসার জন্যে মোহনগঞ্জ
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে নিয়ে যান। সেখানে মেডিক্যাল এ্যাসিসট্যান্ড আলমগীর হোসেন ও ওয়ার্ডবয় আব্দুল আজিজ তার ছেলেকে
ব্যাথানাশক ‘ডেসুকেইন’ ইনজেকশন পেশীতে না
দিয়ে শিরায় দেয়। ইনজেকশনটি করার ২/৩ মিনিটের মধ্যে মারুফ মারা যায়। বিষয়টি জানতে পেরে বুধবার রাতেই শিশুটির মরদেহ থানায় নিয়ে আসেন এবং আজ লাশের ময়না
তদন্ত করান।
এ ব্যাপারে মোহনগঞ্জ থানায় সাধারন ডায়েরী
হয়েছে।
মোহনগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ভুল চিকিৎসায় শিশুটির মৃত্যুর
অভিযোগ তিনি জেনেছেন। ঘটনার সময় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কোন চিকিৎসক ছিলেন না বলে উল্লেখ করে তিনি আরো জানান, চিকিৎসক না থাকায় আলমগীর হোসেন ও আব্দুল আজিজ নিজ উদ্যোগে শিশুটির
চিকিৎসা করে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা
হবে।
পোষ্ট : বাংলাদেশ সময় : বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৫ : ৪৮ মিনিট, ০৮ নভেম্বর, ২০১২।
No comments:
Post a Comment