কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তদন্ত অভিরঞ্জন দেব জানান, সোমবার রাতে কেন্দুয়া উপজেলার গোপবাজার এলাকায় হাজির খালে ৯/১০
জনের একটি
ডাকাত দল ডাকাতি করার জন্যে জড়ো হয়। গোপন সংবাদ পেয়ে রাত পৌনে আটটার দিকে কেন্দুয়া থানার পুলিশ হাজির খালে চারদিক থেকে ডাকাতদের ঘিরে ফেলে। এ সময় পুলিশ খুলনার বেরী বাঁধ অবদ্যা রোডের নতুন লঞ্চঘাঠ এলাকার সাইফুল(২২), সাইদুল (২২), কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জ উপজেলার বাহাদুরপুর গ্রামের আলী হোসেন (২৮) ও নেত্রকোণার মদন উপজেলার জাহাঙ্গীরপুর গ্রামের জাহেদ (৩৫)কে আটক করে। এ সময় তাদের কাছ থেকে এক রাউন্ড গুলি, ১টি মোটরসাইকেল, ৪টি মুঠোফোন, ধারালো ছোড়া উদ্ধার করে।
ডাকাত দল ডাকাতি করার জন্যে জড়ো হয়। গোপন সংবাদ পেয়ে রাত পৌনে আটটার দিকে কেন্দুয়া থানার পুলিশ হাজির খালে চারদিক থেকে ডাকাতদের ঘিরে ফেলে। এ সময় পুলিশ খুলনার বেরী বাঁধ অবদ্যা রোডের নতুন লঞ্চঘাঠ এলাকার সাইফুল(২২), সাইদুল (২২), কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জ উপজেলার বাহাদুরপুর গ্রামের আলী হোসেন (২৮) ও নেত্রকোণার মদন উপজেলার জাহাঙ্গীরপুর গ্রামের জাহেদ (৩৫)কে আটক করে। এ সময় তাদের কাছ থেকে এক রাউন্ড গুলি, ১টি মোটরসাইকেল, ৪টি মুঠোফোন, ধারালো ছোড়া উদ্ধার করে।
ওসি আরো জানান, অভিযানের সময় রাতের
আধারের সুযোগে আরো ৪/৫ জন ডাকাত পালিয়ে যায়। পরে আটক হওয়া ডাকাতদের
স্বীকারোক্তি মতো রাতেই করিমগঞ্জের থানা পুলিশের সহায়তায় কেন্দুয়া থানা পুলিশ করিমগঞ্জের
বাহাদুরপুর গ্রামে অভিযান চালায়। রাত আড়াইটার দিকে এই
অভিযানের সময় গ্রামের মামুন (২৪) ও আজিজ (২৮) কে আটক করা হয়। আজিজের বাড়ীর সিলিং এর উপর থেকে ১টি ওয়ান শুটার গান, রামদা উদ্ধার করা হয়। এছাড়াও তাদের ব্যবহৃত
৩টি মুঠোফোন জব্দ করা হয়।
এ ব্যাপারে কেন্দুয়া থানার উপপুলিশ কর্মকর্তা (এস.আই) দেলোয়ার হোসেন বাদী হয়ে ৮
জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত নামা আসামী করে ডাকাতির প্রস্তুতি ও অস্ত্র আইনে পৃথক ২টি
মামলা করেছেন। এসব মামলায় আটক ৬ জনকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। ডাকাতি মামলার আসামী আরো ডাকাতকে গ্রেফতারে অভিযান চলছে বলে জানান ওসি।
পোষ্ট : বাংলাদেশ সময় : মঙ্গলবার বিকেল ৪ : ১৩ মিনিট, ১৬ অক্টোবর, ২০১২।
No comments:
Post a Comment