উল্লেখ্য, ২০০১
সনে তৎকালীন
চার দলীয়
জোট সরকার
ক্ষমতায় আসার
এক মাসের
মাথায় ২৮
নভেম্বর রাত ১২টার দিকে দলীয় কার্যালয় থেকে উকিলপাড়াস্থ বাসায় ফেরার পথে তেরীবাজার মোড়ে কতিপয় আততায়ীর এলাপাতাড়ি গুলিতে জেলা যুবলীগের সভাপতি স্বপন জোয়ারদার নিহত হন। এ ব্যাপারে নিহতের ভাই রঞ্জিত জোয়ারদার বাদী হয়ে বিএনপি, যুবদল ছাত্রদলের ৫ নেতার নামে মামলা দায়ের করেন। মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার সাড়ে তিন বছরের মাথায় মামলাটি দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল আদালতে প্রেরন করা হয়েছে।
নভেম্বর রাত ১২টার দিকে দলীয় কার্যালয় থেকে উকিলপাড়াস্থ বাসায় ফেরার পথে তেরীবাজার মোড়ে কতিপয় আততায়ীর এলাপাতাড়ি গুলিতে জেলা যুবলীগের সভাপতি স্বপন জোয়ারদার নিহত হন। এ ব্যাপারে নিহতের ভাই রঞ্জিত জোয়ারদার বাদী হয়ে বিএনপি, যুবদল ছাত্রদলের ৫ নেতার নামে মামলা দায়ের করেন। মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার সাড়ে তিন বছরের মাথায় মামলাটি দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল আদালতে প্রেরন করা হয়েছে।
স্বপন
জোয়ারদারের মৃত্যুবার্ষিকী
উপলক্ষ্যে জেলা
যুবলীগ সভাপতি
এ কে
এম নজরুল
ইসলাম ফকির
এবং সাধারণ
সম্পাদক দিদারুল
ইসলাম পাপন
এক বিবৃতিতে
স্বপন জোয়ারদার
হত্যা মামলাটির
বিচারকার্য দ্রুত
শেষ করার
জন্য সরকারের
প্রতি জোর
দাবী জানিয়েছেন। বর্তমানে এই
মামলার সকল
আসামীরা জামিনে
রয়েছেন।
পোষ্ট : বাংলাদেশ সময় : বুধবার রাত : ০৭ মিনিট, ১৪ নভেম্বর, ২০১২।
No comments:
Post a Comment