মাঝে ক্ষোভের সঞ্চার হয়। বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা সোমবার অতিরিক্ত ফি আদায়ের প্রতিবাদে কলেজের ক্লাস বর্জন করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় ঘেরাও করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে।
তারা আরো জানায়, অতিরিক্ত বেতন ও ফি দিতে অপারগতা
প্রকাশ করায় কলেজের প্রিন্সিপাল তাদেরকে রাগান্বিত হয়ে বেতন ও ফি দিতে না পারলে
টিসি নিয়ে কলেজ ছেড়ে চলে যাওয়ার কথা বলে। শিক্ষার্থীরা
উপায়ান্তর না দেখে সংঘবদ্ধ হয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় ঘেরাও করে এর
প্রতিকার দাবী করে।
এ ব্যাপারে কলেজের
প্রিন্সিপাল মোঃ হাবিবুর রহমানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি অতিরিক্ত বেতন ও পরীক্ষার
ফি আদায়ের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, বেশ
কিছু শিক্ষার্থী তাদের বেতন ও পরীক্ষার ফি মওকুফের
জন্য আমার কাছে এসেছিল। আমি
তাদেরকে বিষয়টি বুঝিয়ে শুনিয়ে ক্লাসে
যেতে বলেছি।
এ ব্যাপারে মোহনগঞ্জ
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মিজানুর রহমান সরকারের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, মহিলা কলেজের শিক্ষার্থীরা
আমার অফিসে এসে তাদের সমস্যার কথা বলেছেন। এসব সমস্যা সমাধানে কলেজের ম্যানেজিং কমিটির সাথে আলাপ আলোচনা
করে সমাধানের চেষ্টা করব।
স্টাফ রিপোর্টার, সোহান আহম্মদ কাকন : শিক্ষার্থীদের
কাছ থেকে অতিরিক্ত বেতন ও পরীক্ষার
ফি আদায়ের প্রতিবাদে সোমবার দুপুরে মোহনগঞ্জ মহিলা কলেজের প্রায় তিন শতাধিক শিক্ষার্থীরা
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় ঘেরার করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। মোহনগঞ্জ মহিলা
কলেজের শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের অভিযোগ, কলেজ
কর্তৃপক্ষ অর্ধ বার্ষিক পরীক্ষায় ছাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত বেতন ও পরীক্ষার
ফি আদায় করছে। এ নিয়ে কলেজের
শিক্ষার্থী ও অভিভাবক মহলের মাঝে ক্ষোভের
সঞ্চার হয়। বিক্ষুব্ধ
শিক্ষার্থীরা সোমবার অতিরিক্ত ফি আদায়ের
প্রতিবাদে কলেজের ক্লাস বর্জন করে
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় ঘেরাও করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে।
তারা আরো জানায়, অতিরিক্ত বেতন ও ফি দিতে অপারগতা
প্রকাশ করায় কলেজের প্রিন্সিপাল তাদেরকে রাগান্বিত হয়ে বেতন ও ফি দিতে না পারলে
টিসি নিয়ে কলেজ ছেড়ে চলে যাওয়ার কথা বলে। শিক্ষার্থীরা
উপায়ান্তর না দেখে সংঘবদ্ধ হয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় ঘেরাও করে এর
প্রতিকার দাবী করে।
এ ব্যাপারে কলেজের
প্রিন্সিপাল মোঃ হাবিবুর রহমানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি অতিরিক্ত বেতন ও পরীক্ষার
ফি আদায়ের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, বেশ
কিছু শিক্ষার্থী তাদের বেতন ও পরীক্ষার ফি মওকুফের
জন্য আমার কাছে এসেছিল। আমি
তাদেরকে বিষয়টি বুঝিয়ে শুনিয়ে ক্লাসে
যেতে বলেছি।
এ ব্যাপারে মোহনগঞ্জ
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মিজানুর রহমান সরকারের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, মহিলা কলেজের শিক্ষার্থীরা
আমার অফিসে এসে তাদের সমস্যার কথা বলেছেন। এসব সমস্যা সমাধানে কলেজের ম্যানেজিং কমিটির সাথে আলাপ আলোচনা
করে সমাধানের চেষ্টা করব।
পোষ্ট : বাংলাদেশ সময় : মঙ্গলবার রাত ৯ : ১১ মিনিট, ২০ নভেম্বর, ২০১২।
No comments:
Post a Comment