
বৃহস্পতিবার মাস্কা ইউনিয়নের বালিজুড়া গ্রামের রানা আহম্মেদ খান পাঠান উপজেলা নির্বাহী
কর্মকর্তা বরাবর এ লিখিত অভিযোগ করেন।
কর্মকর্তা বরাবর এ লিখিত অভিযোগ করেন।
এলাকাবাসী ও অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, এলজিএসপি-২ প্রকল্পের ২০১১-১২ অর্থ বছরের আওতাভুক্ত ২৬টি প্রকল্পের বরাদ্দকৃত ১০লাখ
১৩ হাজার ৬শত ৪২টাকার সিংহভাগ অর্থ ইউপি চেয়ারম্যান আত্মসাৎ করেছেন। অভিযোগে প্রকাশ, বরাদ্দকৃত প্রকল্পের
সভাপতি ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম বাঙ্গালীর সহযোগীতায় সিংহভাগ অর্থ
বিভিন্ন প্রকল্পে ভূয়া ভাউচারের মাধ্যমে উত্তোলন করে আত্মসাৎ করায় অত্র
ইউনিয়নের সার্বিক উন্নয়ন ব্যহত হয়েছে।
প্রকল্পগুলো- মাস্কা ইউনিয়নের আরসিসি রিং পাইপ কালভার্ট সরবরাহ, বক্স কালভার্ট নির্মাণ, বিভিন্ন রাস্তায় রিং স্থাপন, ইউ ড্রেন নির্মাণ, মাদ্রাসার উন্নয়ন, নলকূপ স্থাপন, মসজিদের সিলিং নির্মাণ, মসজিদ উন্নয়ন, মসজিদের ল্যাট্রিন নির্মাণ, রাস্তায় বৃ রোপন ও মাস্কা ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের জন্য ল্যাপটপ সরবরাহ ২টি, কালার প্রিন্টার ১টি, মডেম ২টি,
স্ক্যানার ১টি, ডিজিটাল ক্যামেরা ১টি, তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের জন্য ফটোস্ট্যাট মেশিন ক্রয় ইত্যাদি।
মাস্কা ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা বজলুর রহমান জানান, রামচন্দ্রপুর উত্তরপাড়া মসজিদের ল্যাট্রিন নির্মাণের জন্য বরাদ্দকৃত
৩৫ হাজার টাকা দিয়ে কোন কাজ করা হয়নি।
এ ব্যাপারে মাস্কা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম বাঙ্গালী ঘটনার সত্যতা
শিকার বলেন, তদন্তে আমি যদি অপরাধি হই তাহলে আমার শাস্তি হবে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রেজাউল করিম জানান, প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন হয়েছে কি না, তা তদন্তপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
প্রতিবেদন : জিয়াউর রহমান জীবন
পোষ্ট : বাংলাদেশ সময় : শুক্রবার সকাল ০৮ : ৪২ মিনিট, ১২ অক্টোবর, ২০১২।
No comments:
Post a Comment