
শহরের পারিবারিক কবরস্থানে তার মরদেহ সমাহিত করা হয়।
এদিকে সকাল থেকেই
হাজার হাজার মানুষ তার জানাযায় শরীক হওয়ার জন্য কলেজ মাঠে জমায়েত হতে থাকে। এক পর্যায়ে মাঠ উপচে শোকার্ত
মানুষের ঢল পৌর শহরের বিভিন্ন গলিতে ছড়িয়ে পড়ে। দোকানপাঠ বন্ধ রেখে দূর্গাপুর পৌর শহরের ব্যবসায়ীরা শোক পালন করে । জানাযার আগে আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক
আহমেদ হোসেন,
উপ প্রচার সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, স্থানীয় সংসদ সদস্য মোস্তাক
আহমেদ রুহী, ময়মনসিংহ
জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মতিউর রহমান এমপি,
নেত্রকোনা জেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মতিয়র রহমান খান, জেলা প্রশাসক আনিস মাহমদু, পুলিশ সুপার জয়দেব কুমার ভদ্র সহ
জেলা ও উপজেলা আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরা মরদেহে ফুলেল শ্রদ্ধা জানান।
মঙ্গলবার সকালে
জালাল উদ্দিন তালুকদারকে তার নিজ বাসা থেকে আহত অবস্থায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ
হাসপাতালে নেওয়ার পর তিনি মারা যান। ময়নাতদন্তের পর তার মাথা থেকে
রিভলভারের একটি গুলি বের হওয়ায় জালাল তালুকদারের মৃত্যু নিয়ে রহস্য দেখা দেয়।
বিকাল ৪টার দিকে জালাল
তালুকদারের সমর্থকরা সুসং ডিগ্রী কলেজ মাঠ থেকে বিক্ষোভ মিছিল করে । মিছিলটি দূর্গাপুর পৌর শহরের বিভিন্ন সড়ক
প্রদক্ষিন করে জালাল তালুকদারের বাস ভবনে গিয়ে শেষ হয়। মিছিলকারীরা জালাল তালুকদারকে গুলি করে
হত্যা করা হয়েছে এমন অভিযোগে হত্যাকারীদের ফাসির দাবীতে শ্লোগান দেয়।
প্রতিবেদন : লাভলু
পাল চৌধুরী
পোষ্ট : বাংলাদেশ সময় : বৃহস্পতিবার দুপুর ২: ০৭ মিনিট, সেপ্টেম্বর
২৭, ২০১২।
No comments:
Post a Comment