
আজ দুপুরে জেলা কৃষি সম্প্রাসারন অধিদপ্তরের
মিলনায়তনে একমাস ব্যাপী ইদুর নিধন অভিযান কর্মসূচীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জেলা কৃষি
সম্প্রাসারন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কাজী নজরুল
ইসলাম এ তথ্য জানান। তিনি আরো জানান , প্রত্যেক উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তাকে এক মাসের মধ্যে দুই হাজার ইদুর নিধনের লক্ষ্যমাত্রা দেয়া হয়েছে।
ইসলাম এ তথ্য জানান। তিনি আরো জানান , প্রত্যেক উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তাকে এক মাসের মধ্যে দুই হাজার ইদুর নিধনের লক্ষ্যমাত্রা দেয়া হয়েছে।
উপ-পরিচালক কাজী নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে
কর্মসূচি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক আনিস মাহমুদ। অনুষ্ঠানে জেলার বিভিন্ন স্থানের তিনশতাধিক কৃষক- কৃষানী
অংশ নেন।
নজরুল ইসলাম জানান, ইদুর ধান, গম, ভুট্টা, বাদাম, ফলমূল, শাকসবজী খেয়ে তি করে। মানুষ ও গৃহপালিত পশু
পাখির জন্য তিকর বিভিন্ন রোগের জীবানু বহন ও বিস্তার করে। দেশের ২২টিরও বেশি তি কারক
ইদুর জাতীয় প্রজাতি রয়েছে। ৩৩টির বেশি ইদুর বাহিত রোগ হয়। বছরের প্রায় ১২-১৫ ল
মেট্রিকটন খাদ্য শস্য ইদুর দ্বারা নষ্ট হয়। তিনি জানান, মাস ব্যাপী কৃষক, কৃষানী, ছাত্র-ছাত্রী, বেসরকারী প্রতিষ্ঠান, কাবের সদস্যসহ সর্বস্তরের
মানুষদের উদ্বুদ্ধ করা হবে। ইদুর দমনে লাগসই প্রযুক্তি
সকলের দোরগোড়ায় পৌছে দেয়া হবে।
প্র্রতিবেদন
: লাভলু পাল
চৌধুরী
পোষ্ট : বাংলাদেশ সময় : বুধবার বিকেল ৫: ১৭ মিনিট, ০৩ অক্টোবর, ২০১২।
পোষ্ট : বাংলাদেশ সময় : বুধবার বিকেল ৫: ১৭ মিনিট, ০৩ অক্টোবর, ২০১২।
No comments:
Post a Comment