স্থানীয় সাংবাদিক জিয়াউর রহমান জীবন জানান, বুধবার সকাল পৌনে দশটার দিকে পরিবেশ পরিচিতি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র
ফাঁস হওয়ার বিষয়টি তিনি কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বরাবরে
লিখিত অভিযোগ করেন।
লিখিত অভিযোগ করেন।
কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) অভি রঞ্জন দেব জানান, অভিযোগটি দেয়ার সময় জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট সৈয়দ মাহমুদ হাসান, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মলিনা দে প্রশ্নপত্র নেয়ার
জন্যে থানায় উপস্থিত ছিলেন। বিষয়টি যাচাই করে দেখতে
নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট লিখিত এই অভিযোগটি
নিয়ে যান।
নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট সৈয়দ মাহমুদ হাসান জানান, অভিযোগের বিষয়টি উর্ধ্বতন কতৃপক্ষকে তিনি জানিয়েছেন।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোক্তার হোসেন সরকার জানান, প্রশ্নপত্র কঠোর গোপনীয়তায় সংরক্ষন করা হচ্ছে। অভিযোগ শুনেছি। ফাস প্রশ্নপত্রের সাথে পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের অনেকটা মিল থাকার কথা উল্লেখ করে তিনি কোথা থেকে এমনটি হচ্ছে এর কোন কু পেলে তাকে জানিয়ে
সহযোগীতার জন্যে এই প্রতিনিধিকে বলেন।
জেলা প্রশাসক আনিস মাহমুদ জানান, প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ শুনেছি। মূল প্রশ্ন পত্রের
সাথে অনেকটা মিলেও যাচ্ছে। প্রশ্ন পত্র সংরক্ষনাগারে
পরীক্ষা করে দেখেছি। কোন প্রশ্নপত্র খোয়া যায়নি ।পোষ্ট : বাংলাদেশ সময় : বুধবার রাত ১০: ৩৭ মিনিট, ২৮ নভেম্বর, ২০১২।
No comments:
Post a Comment