প্রায় ২৫ লক্ষ জনঅধ্যুষিত নেত্রকোণা জেলার পরিবার পরিকল্পনা কার্যকর্মকে জোরদার এবং গর্ভবতী মা
ও শিশু স্বাস্থ্যের পরিচর্যার জন্য পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর নেত্রকোনা জেলা
শহরের প্রাণ কেন্দ্র
মোক্তারপাড়ার কাচারী রোডের পূর্বপাশে মনোরম স্থানে ২০ বেডের মা ও শিশু কল্যান কেন্দ্র স্থাপন করেন। এ কেন্দ্রটি স্থাপনের পর গর্ভবতী মা ও শিশুদের কাছে এ কেন্দ্রে গুরুত্ব দিন দিন বাড়তে থাকে। প্রতিদিন এখানে আধুনিক চিকিৎসা সেবা নিতে গড়ে শতাধিক মহিলা ও শিশুর আগমন ঘটে। প্রতি মাসে এখানে গড়ে ১৫/২০টি সিজার হয়ে আসছিল। সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা থাকা সত্বেও গত দু মাস ধরে মেডিকেল অফিসার (ক্লিনিক) না থাকার কারনে সিজার বন্ধ থাকায় গর্ভবতী মা তাদের পরিবার পরিজনকে সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
মোক্তারপাড়ার কাচারী রোডের পূর্বপাশে মনোরম স্থানে ২০ বেডের মা ও শিশু কল্যান কেন্দ্র স্থাপন করেন। এ কেন্দ্রটি স্থাপনের পর গর্ভবতী মা ও শিশুদের কাছে এ কেন্দ্রে গুরুত্ব দিন দিন বাড়তে থাকে। প্রতিদিন এখানে আধুনিক চিকিৎসা সেবা নিতে গড়ে শতাধিক মহিলা ও শিশুর আগমন ঘটে। প্রতি মাসে এখানে গড়ে ১৫/২০টি সিজার হয়ে আসছিল। সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা থাকা সত্বেও গত দু মাস ধরে মেডিকেল অফিসার (ক্লিনিক) না থাকার কারনে সিজার বন্ধ থাকায় গর্ভবতী মা তাদের পরিবার পরিজনকে সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
বারহাট্টা উপজেলার চিরাম থেকে আগত গর্ভবর্তী জোৎস্না
বেগমের স্বামী সিরাজ মিয়া জানান, ‘আমার বউয়ের অবস্থা ভালা না, এলাকার মাস্টর
সাবের কথা হুনে এ হ্যানে আইসিলাম সিজার করাইতে। ডাক্তার না থাহায় তারা আমারে আইডিয়াল ক্লিনিকে নিয়ে যাইতে কইছে। ক্লিনিকে সিজার করার মতো ট্যাহা আমার কাছে নেই, আমি এহন কি করব ভাইব্যা পাইতাছি না।’
এ ব্যাপারে কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত ভারপ্রাপ্ত মেডিকেল
অফিসার(এনেস্থেশিওলজিষ্ট) ডাঃ মাহবুবুর রহমানের সাথে কথা বললে তিনি জানান, কেন্দ্রের
মেডিকেল অফিসার(ক্লিনিক) ডাঃ পাপিয়া মজুমদার
গত ৯ অক্টোরব থেকে উচ্চ শিক্ষা জনিত ছুটিতে ঢাকার পিজি হাসপাতালে চলে যাওয়ায় সিজার কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। আমি এখানে একজন দ্রুত গায়নী বিশেষজ্ঞ ডাক্তার নিয়োগের জন্য পরিবার পরিকল্পনা
বিভাগের উপ-পরিচালকের বরাবরে লিখিত আবেদন জানিয়েছি। আশা করছি উর্ধ্বতন কর্র্তৃপক্ষ বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে দ্রুত এখানে একজন
গায়নী ডাক্তার নিয়োগ দেবেন।
পোষ্ট : বাংলাদেশ সময় : মঙ্গলবার রাত ৯ : ১১ মিনিট, ২০ নভেম্বর, ২০১২।
No comments:
Post a Comment