
গয়ানাথের বালিশ।
গয়ানাথ মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের স্বত্বাধিকারী গয়ানাথ ঘোষ ১৯৬৯ সালে তার দোকানটি তার কর্মচারী নিখিল
মোদকের কাছে বিক্রি করে চলে যান ভারতে। এর পর থেকে নিখিল মোদকেই দোকানটি
পরিচালনা করতে থাকে সুনামের সাথে। তারপর নিখিল মোদক মারা যাওয়ার পর দোকানটি
পরিচালনা করছে তার তিন ছেলে বাবুল মোদক, দিলীপ মোদক এবং খোকন মোদক।
গয়ানাথ বালিশ মিষ্টি অন্য মিষ্টির চেয়ে আকারে বড় এবং দেখতে অনেকটা বালিশের মতো হওয়ায় ক্রেতাদের পরামর্শে গয়ানাথ মিষ্টির নাম রাখেন ‘বালিশ’। অল্পদিনেই মজাদার স্বাদের এ মিষ্টির খ্যাতি চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে।
১০ থেকে শুরু ২০০ টাকা পর্যন্ত বিভিন্ন সাইজের বালিশ মিষ্টি তৈরি হয়। ২০০ টাকা মূল্যের বালিশ আকারে ১৩ থেকে ১৪ ইঞ্চি হয়। ওই মিষ্টির ওজন ৮০০ থেকে ১০০০ গ্রাম হয়ে থাকে। এর চেয়ে বেশি ওজনের বালিশও বানানো হয়।
১০ থেকে শুরু ২০০ টাকা পর্যন্ত বিভিন্ন সাইজের বালিশ মিষ্টি তৈরি হয়। ২০০ টাকা মূল্যের বালিশ আকারে ১৩ থেকে ১৪ ইঞ্চি হয়। ওই মিষ্টির ওজন ৮০০ থেকে ১০০০ গ্রাম হয়ে থাকে। এর চেয়ে বেশি ওজনের বালিশও বানানো হয়।
গয়ানাথের বালিশ মিষ্টি এখন রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকার অভিজাত দোকানগুলোতেও সরবরাহ করা হয়। আর এখন গয়ানাথ বেঁচে না থাকলেও তার নামে এই বালিশ মিষ্টির চাহিদা রয়েছে অনেক বেশি।
লিখেছন : সাদিয়া আফরিন, নেত্রকোণার আলো।
লিখেছন : সাদিয়া আফরিন, নেত্রকোণার আলো।
No comments:
Post a Comment