নেত্রকোনায় প্রতিবছরের মতো এবারও চৈত্রমাস আসতেই শুরু হয়েছে বারণীমেলা। মাসব্যাপী জেলার বিভিন্ন স্থানে অন্তত ৭০টি বারণীমেলা
বসবে।
বসবে।
চৈত্রমাস জুড়ে গ্রামীন সংস্কৃতিতে বারণীমেলা অনুষ্ঠিত হওয়ার ঐতিহ্য অনেক পুরোনো। এই ঐতিহ্যের ধারায় জেলার সদর উপজেলার মদনপুর, আমতলা, লীগঞ্জ, কেন্দুয়া উপজেলার চিরাং, সাজিউড়া, বৈরাটি, রোয়াইলবাড়ি, সান্দিকোনাসহ ১০ উপজেলার ছোট বড় বিভিন্ন বাজার ও
গ্রাম্য হাটগুলোতে অনুষ্ঠিত হয় এই বারণীমেলাগুলো। এসব মেলায় খেলনা, হস্তশিল্প, মাটির তৈরী বিভিন্ন সামগ্রী, বিন্নি ধানের খই, গুড়ের বাতাসাসহ রকমারী মিষ্টান্ন খাবারের পসরা সাজিয়ে বসে দোকানীরা। শিশু. তরুন. তরুনীসহ সব বয়সের নারী পুরুষ মেলায় এসে কেনাকাটা করে। এই মেলা সাধারন মানুষের জীবনে নিয়ে আসে এক অন্য মাত্রা।
গ্রাম্য হাটগুলোতে অনুষ্ঠিত হয় এই বারণীমেলাগুলো। এসব মেলায় খেলনা, হস্তশিল্প, মাটির তৈরী বিভিন্ন সামগ্রী, বিন্নি ধানের খই, গুড়ের বাতাসাসহ রকমারী মিষ্টান্ন খাবারের পসরা সাজিয়ে বসে দোকানীরা। শিশু. তরুন. তরুনীসহ সব বয়সের নারী পুরুষ মেলায় এসে কেনাকাটা করে। এই মেলা সাধারন মানুষের জীবনে নিয়ে আসে এক অন্য মাত্রা।
মঙ্গলবার নেত্রকোনা পৌর শহরের বটতলায় বসেছিল ঐতিহ্যের বারণীমেলা। মেলায় তিন শতাধিক দোকানী বাহারি পন্য সামগ্রী নিয়ে বসেছিল। মেলায় উপচেপড়া ভিড় হয়। ভালো বেচাকেনাও ভাল হয়। প্রচুর পন্য সামগ্রী বেচতে পেরে দোকানীরাও খুশী।
সারা বছরের দুঃখ বেদনা ভুলে চৈত্র মাস জুড়ে হওয়া বারণী মেলা যেন আনন্দের মিলনমেলা হয়ে ওঠে। এই বারণীমেলা বছর বছর আনন্দের বারতা নিয়ে আসুক এমনটাই চাওয়া পাওয়া বাঙ্গালী সংস্কৃতি লালনকারীদের।
প্রতিবেদন - লাভলু পাল চৌধুরী
ইনডিপেনডেন্ট টিভি, নেত্রকোনা প্রতিনিধি