প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের লীলাভূমি নেত্রকোনার দুর্গাপুরে রয়েছে পর্যটন শিল্পের অমিত
সম্ভাবনা। অনুন্নত সড়ক যোগাযোগ, আবাসন
সংকট আর পর্যটন স্পটের আধুনিকায়নের যথাযথ উদ্যোগের অভাবে এ শিল্পের বিকাশ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
সংকট আর পর্যটন স্পটের আধুনিকায়নের যথাযথ উদ্যোগের অভাবে এ শিল্পের বিকাশ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
ভারতের মেঘালয় রাজ্যের সীমান্তবর্তী গারো পাহাড় বেষ্টিত দূর্গাপুর উপজেলা নেত্রকোনা
জেলা থেকে ৩০কিঃমিঃ দূরে। এখানে রয়েছে সাদামাটি
টিলার নৈসর্গিক দৃশ্য, টংক আন্দোলনের স্মৃতিসৌধ, খ্রীষ্ট ধর্মপলস্নী, বিরিশিরি ুদ্র নৃ-গোষ্ঠী কালচারাল একাডেমী, কমলা রানীর দীঘি, রাশি মণি স্মৃতিসৌধ, পাহাড়ী নদী সোমেশ্বরী, শীতে এই নদীর বুক জুড়ে ভেসে ওঠা বিশাল বালু চর। এমন মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক দৃশ্যের টানে পর্যটকরা দূর্গাপুরে এসেই পড়েন রিরম্বনায়।
টিলার নৈসর্গিক দৃশ্য, টংক আন্দোলনের স্মৃতিসৌধ, খ্রীষ্ট ধর্মপলস্নী, বিরিশিরি ুদ্র নৃ-গোষ্ঠী কালচারাল একাডেমী, কমলা রানীর দীঘি, রাশি মণি স্মৃতিসৌধ, পাহাড়ী নদী সোমেশ্বরী, শীতে এই নদীর বুক জুড়ে ভেসে ওঠা বিশাল বালু চর। এমন মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক দৃশ্যের টানে পর্যটকরা দূর্গাপুরে এসেই পড়েন রিরম্বনায়।
যোগযোগ, আবাসন সমস্যার সমাধান করে দুর্গাপুরকে পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে
তোলার দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
সরকারের পাশাপাশি বেসরকারী
উদ্যোগতাদেরও এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে জেলা প্রশাসক আনিস মাহমুদ বলেছেন এই শিল্পের
বিকাশে পর্যটন কর্পোরেশনে একটি প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে।
পর্যটন শিল্পের আধুনিকায়ন ও অবকাঠামো উন্নয়ন করে দুর্গাপুরে কাংখিত পর্যটন নগরী
গড়ে তোলার দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
প্রতিবেদক - লাভলু পাল চৌধুরী
ইনডিপেনডেন্ট টিভি, নেত্রকোনা প্রতিনিধি
No comments:
Post a Comment